জেনে নেই মোবাইলের ক্ষতিকারক দিক গুলি।
আমরা মোবাইলে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলি। কিন্তু আমরা জানিনা আমাদের প্রিয় মোবাইল টি আমাদের কি ভাবে ক্ষতি করছে। কিছু নিয়ম মেনে চললে কিছুটা হলেও ক্ষতির হাত থেকে বাচতে পারি। কোন কিছুর দ্বারা ক্ষতি হলে আপনি সহজে বুঝতে পারেন এবং তার প্রতিকার করে থাকেন। কিন্তু যে ক্ষতি দেখা যায় না প্রাথমিক ভাবে বুঝা যায় না কিন্তু আপনার ক্ষতি করে যাচ্ছে কিন্তু আপনি টের পাচ্ছেন না যাকে বলে silent killer.মোবাইল দিয়ে 15 থেকে 20 মিনিট কথা বলার পর দেখবেন আপনার মাথা ঝিম ঝিম করছে। অস্থিরতা বেরে গেছে। একটানা (1 ঘন্টা ) বা তার অধিক কথা বললে তখন দেখবেন আপনার মাথা ব্যাথা করছে।
দেখুন এখানে ইদুরের ব্রেন দিয়ে পরিক্ষা্ করে পাওয়া গেছে নরমাল অবস্থায় ব্রেনটি ভাল সাভাবিক অবস্থায় আছে। পরের টিতে রেডিয়েশনের কারনে ব্রেনের সেল গুলো কেমন রক্ত জমে গেছে।
বড়দের তুলনায় বাচ্চাদের বেশি ক্ষতি হয়। তাই বাচ্চাদের মোবাইল থেকে দুরে রাখুন। কথা বলতে বলতে এক সময় ব্রেইন ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে বলে এদের ক্ষতির পরিমান বেশি থাকে।
কিছু নিয়ম মেনে আমরা রেডিয়েশনের হাত থেকে সুরক্ষা থাকতে পারি।
১. মোবাইল টি কখোনই বুক পকেটে রাখবেন না।
২. কথা বলার সময় এক কানে ধরে কথা বলবেন না ।
৩. কথা বলার সময় দুই কান ব্যবহার করুন।
৪. বেটারির চার্য কমে গেলে কথা না বলাই ভাল কারন তথন রেডিয়েশনের পরিমান বেরে যায়।
৫. প্রয়োজনে হেডফোন ব্যবহার করুন।
৬. ঘুমানোর সময় মোবাইল সাথে নিয়ে ঘুমাবেন না।
৭. ভালো ব্র্যান্ডের মোবাইল ব্যবহার করুন কারন চাইনিজ মোবাইলে রেডিয়েশন বেশি হয়।
৮.একটানা ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।
৯.এমনকি প্যান্টের পকেটে মোবাইল রাখাও নিরাপদ নয়। বিশেষ অঙ্গটির অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।
দরকারী সাইটের লিংক পেতে ..........
No comments:
Post a Comment