আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা সকলেই আইপি এড্রেস এই নাম টির সাথে
পরিচিত কিন্তু অধিকাংশের ক্ষেত্রে এই পর্যন্তই শেষ। তার মানে আইপি এড্রেস
সম্পর্কে সঠিক ধারণা সবার নেই তাই আজ আমি আইপি এড্রেস সম্পর্কে কিছু কথা
আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আমরা জানি যে, ইন্টারনেট এ যুক্ত প্রতিটি
কম্পিউটারের একটি ঠিকানা থাকে। এ ঠিকানাকে বলা হয় আইপি এড্রেস। একটি আইপি
এড্রেস গড়ে ওঠে ৩২ বিট ব্যবহার করে। এই বিট গুলোর প্রতি আটটিকে নিয়ে হয়
একটি অকটেট। সুতরাং, আইপি এড্রেসে থাকছে চারটি অকটেট বা ৩২ বিট। একটি আইপি
এড্রেস তিন ভাবে প্রকাশ করা যেতে পারে:
* ডটেড ডেসিম্যাল- ২০৩.৯১.১৩৯.২
* বাইনারি- ১১০০১০১১.১০১১০১১.১০০০১০১১.১০
* হেক্সাডেসিম্যাল- CB:5B:8B:2
এভাবে আইপি এড্রেসের জন্য সংখ্যা মনে রাখা কষ্টকর। তাই মনে রাখার জন্য ডোমেইন নেম ব্যবহার করা হয়। আইপি এড্রেসকে শহরের কোনো বাড়ির সাথে তুলনা করা যায়। যেমন: কোনো এলাকার রাস্তার নাম্বার এবং বাড়ির নাম্বার থাকে। একটি রাস্তায় যত বাড়ি থাকে তাদের মধ্যে দুটি বাড়ির নাম্বার কখনও এক হতে পারে না। ঠিক তেমনি নেটওয়ার্কে যুক্ত দুটি কম্পিউটারের আইপি এড্রেস কখনও এক হতে পারে না। বাড়ির ঠিকানায় যেমন- রাস্তার নাম্বার থাকে এবং বাড়ির নাম্বার থাকে, আইপি এড্রেসে তেমনি ভাবে দুটি অংশ থাকে নেটওয়ার্ক, এবং হোস্ট। ২০৩.৯১.১৩৯.২ ঠিকানায় ২০৩.৯১.১৩৯ হল নেটওয়ার্ক এড্রেস এবং ২ হলো হোস্ট এড্রেস।
* ডটেড ডেসিম্যাল- ২০৩.৯১.১৩৯.২
* বাইনারি- ১১০০১০১১.১০১১০১১.১০০০১০১১.১০
* হেক্সাডেসিম্যাল- CB:5B:8B:2
এভাবে আইপি এড্রেসের জন্য সংখ্যা মনে রাখা কষ্টকর। তাই মনে রাখার জন্য ডোমেইন নেম ব্যবহার করা হয়। আইপি এড্রেসকে শহরের কোনো বাড়ির সাথে তুলনা করা যায়। যেমন: কোনো এলাকার রাস্তার নাম্বার এবং বাড়ির নাম্বার থাকে। একটি রাস্তায় যত বাড়ি থাকে তাদের মধ্যে দুটি বাড়ির নাম্বার কখনও এক হতে পারে না। ঠিক তেমনি নেটওয়ার্কে যুক্ত দুটি কম্পিউটারের আইপি এড্রেস কখনও এক হতে পারে না। বাড়ির ঠিকানায় যেমন- রাস্তার নাম্বার থাকে এবং বাড়ির নাম্বার থাকে, আইপি এড্রেসে তেমনি ভাবে দুটি অংশ থাকে নেটওয়ার্ক, এবং হোস্ট। ২০৩.৯১.১৩৯.২ ঠিকানায় ২০৩.৯১.১৩৯ হল নেটওয়ার্ক এড্রেস এবং ২ হলো হোস্ট এড্রেস।
No comments:
Post a Comment